

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


গাজা সিটিতে গতকাল মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েলি বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ১৩শ শতাব্দীর আল-আয়বাকি মসজিদ ধ্বংস হয়ে গেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, এটি দুই বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হামলার অংশ। বোমাবর্ষণ ও ট্যাংক আক্রমণে হাজার হাজার মানুষ ঘরবাড়ি ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছেন।
সেই দিনে অন্তত ৯১ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, উপকূলীয় সড়কে পালানোর সময় মানুষদের গাড়িতেও হামলা চালানো হয়েছে। শহরের অন্তত ১৭টি ভবন ধ্বংসের মধ্যে ঐতিহাসিক আল-আয়বাকি মসজিদও রয়েছে। মসজিদের ধ্বংসের ছবি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক্স-এ লিখেছেন, ‘গাজা জ্বলছে।’ মানবাধিকার সংস্থা ইউরো-মেড মনিটর জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী ১৫টি বিস্ফোরক রোবট ব্যবহার করেছে, যা প্রতিটি সর্বোচ্চ ২০টি বাড়ি ধ্বংস করতে সক্ষম।
জাতিসংঘের তদন্ত কমিশন এই হামলাকে গণহত্যা বলে অভিহিত করেছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি নেতৃত্বের বিশেষ পরিকল্পনা ছিল।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, ‘এ ধরনের যুদ্ধ নৈতিক, রাজনৈতিক ও আইনি দিক থেকে অগ্রহণযোগ্য।’ ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ ইসরায়েলের হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে। আয়ারল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট মাইকেল ডি হিগিনস এমনকি জাতিসংঘ থেকে ইসরায়েলকে বহিষ্কারের প্রস্তাব দিয়েছেন।
 সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
    
    সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
মন্তব্য করুন
