

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


আজ (১৯ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। এই বিশেষ দিনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পুরুষদের পরিবার, সমাজ ও কর্মজীবনে ইতিবাচক অবদানের স্বীকৃতি জানানো হয়।
তবে বিশ্লেষকদের ধারণা বিশ্বে বেড়েছে পুরুষ নির্যাতন।
দিনটি মূলত পুরুষদের নানামুখী ভূমিকা ও অবদানকে সম্মানিত করার উদ্দেশ্যে পালন করা হয়।
এ সময়ে পুরুষ এবং ছেলে শিশুদের স্বাস্থ্য, লিঙ্গসমতা, ইতিবাচক পুরুষ রোল মডেল এবং পুরুষদের প্রতি বৈষম্যের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
পুরুষ দিবসের প্রবর্তনার ইতিহাস ১৯৬০-এর দশকে শুরু হলেও, ১৯৬৯ সালে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে প্রথমবারে ২৩ ফেব্রুয়ারি পুরুষ দিবস হিসেবে পালনের আগ্রহের কথা উঠে আসে।
তবে এর আগে ১৯২২ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নে ‘রেড আর্মি অ্যান্ড নেভি ডে’ হিসেবে সৈনিকদের সাহস ও ত্যাগকে সম্মান জানাতে একটি দিন পালন করা হতো।
শেষ পর্যন্ত ১৯৯৯ সালে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর ড. জেরোম টিলাকসিংহ আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি তার বাবার জন্মদিন এবং দেশের ফুটবল দলের একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জনের স্মৃতিকে সম্মান জানিয়ে ১৯ নভেম্বর তারিখটি নির্বাচন করেন।
আজ বিভিন্ন দেশে পুরুষ দিবস উপলক্ষে সভা, কর্মশালা, আলোচনা ও সামাজিক কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়।
পাশাপাশি গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে পুরুষদের প্রতি যত্ন, নিরাপত্তা ও স্বীকৃতির বিষয়গুলোও গুরুত্ব পায়।
মন্তব্য করুন
