

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক, সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে জাতীয় বেতন কমিশন।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে আগামী সোমবার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে বৈঠকও করতে যাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা।
তবে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের পর নতুন সরকার এলে এটি বাস্তবায়ন করবেন বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের একাধিক উপদেষ্টা।
বিষয়টি ভালোভাবে নেননি সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তারা চাইছেন, বর্তমান সরকারই এটি বাস্তবায়ন করুক।
আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন তারা।
ফলে বিষয়টি নিয়ে নতুন করে জটিলতাও তৈরি হয়েছে। যদিও বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারই উদ্যোগ নিয়ে পে কমিশন গঠন করায় তাদেরও সদিচ্ছার ঘাটতি নেই বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এরই অংশ হিসেবে ২৪ নভেম্বরের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন জাতীয় বেতন কমিশনের চেয়ারম্যান জাকির আহমেদ খান।
যেকোনভাবেই হোক, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন পে স্কেলের গেজেট দেখতে চায় কর্মচারীরা, এমন মন্তব্য করে কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের মুখপাত্র আব্দুল মালেক বলেন, ‘একটা আস্থার জায়গা প্রয়োজন।
ডিসেম্বরে নতুন পে স্কেলের গেজেট হলে কর্মচারীরা আশ্বস্ত হবেন। সেক্ষেত্রে সরকার চাইলে আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে নতুন স্কেল দিতে পারে।
আগামী অর্থবছরে ছয় মাসের এরিয়া দিয়ে দিতে পারেন। তবে নতুন পে স্কেল অবশ্যই দিতে হবে।’
মন্তব্য করুন
