

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


দেশের দুই প্রধান শেয়ারবাজারেই গত সপ্তাহে সূচক ও লেনদেন কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স ১.৩৪ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪৫০ পয়েন্টে।
আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৫২৪ পয়েন্ট। একই সময়ে দৈনিক গড় লেনদেন ৩৯ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭০১ কোটি টাকায়।
ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ৭৩.৮৫ পয়েন্ট। নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ ৪৩.৯৪ পয়েন্ট কমে ২,১০৭ পয়েন্টে নেমেছে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস কমেছে ১৮.১১ পয়েন্ট, দাঁড়িয়েছে ১,১৭৮ পয়েন্টে।
গত সপ্তাহে মোট ৩৯৭ কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৬৮টির দর বাড়ে, ৩০৬টির দর কমে এবং ২৩টির দর অপরিবর্তিত থাকে। সবচেয়ে বেশি চাপ ছিল ব্র্যাক ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, রবি আজিয়াটা ও সিটি ব্যাংকের শেয়ারে।
খাতভিত্তিক লেনদেনে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত (১৩.৬১ শতাংশ)। এর পরেই ব্যাংক (১১.৪৩ শতাংশ), প্রকৌশল (১১.২৮ শতাংশ), বস্ত্র (১০.৭৩ শতাংশ) এবং বিবিধ (৭.৪৭ শতাংশ) খাত।
রিটার্ন বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএসইতে মাত্র পাঁচটি খাত বাদে বাকি সবগুলোতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত (৬.৫ শতাংশ নেতিবাচক রিটার্ন)। বিপরীতে করপোরেট বন্ড (২.৮৭ শতাংশ), সেবা ও আবাসন (২.৬২ শতাংশ) এবং বস্ত্র খাত (০.৭ শতাংশ) ইতিবাচক রিটার্ন দিয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সূচক ও লেনদেন কমেছে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১.১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৫,৩৩৮ পয়েন্টে। একই সময়ে সিএসসিএক্স সূচক ১.১৪ শতাংশ কমে ৯,৪১৯ পয়েন্টে নেমে এসেছে।
সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি টাকার, আগের সপ্তাহে যা ছিল ৯২ কোটি টাকা। মোট ৩১২টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৮৯টির দর বেড়েছে, ১৯৫টির দর কমেছে এবং ২৮টির দর অপরিবর্তিত ছিল।
 সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
    
    সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
মন্তব্য করুন
 
 
                    