ভারতের মহারাষ্ট্রে নিজের মেয়ের প্রেমিকার ওপর নির্মম আঘাত হেনেছেন এক বাবা। মেয়ের হৃদয়স্পর্শী প্রেম ‘মেনে নেওয়ার’ ভান করে শেষ পর্যন্ত ছেলেটিকেই হত্যা করেছেন তিনি—এ অভিযোগে গজানন বালাজি মামিদ্বারকে গ্রেপ্তার করেছে

ভারতের মহারাষ্ট্রের নানদেড় জেলায় প্রেমজনিত বিরোধকে কেন্দ্র করে এক যুবককে প্রেমিকার পরিবারের হাতে নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।  সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে ধারণা স্থানীয়দের। তবে ঘটনার পর

প্রেমিকাকে জোর করে চুম্বনের চেষ্টা করেছিলেন এক যুবক। পরে আত্মরক্ষার্থে কামড়ে ওই প্রেমিকের জিহ্বা ছিঁড়ে দিলেন ওই তরুণী।  সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকালে ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে।  ভারতের উত্তর প্রদেশের কানপুরে

অ্যাপসের মাধ্যমে পরিচয়, তারপর প্রেম- এভাবেই চীনের লুইজাউ প্রেমিকার বাড়ি ভোলায় পৌঁছেছেন। ঘটনা সোমবার ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে, খালের পাশে অবস্থিত স্লুইজ গেট এলাকায় ঘটে।  প্রেমিকার বাড়ি ওই

ভালোবাসার মানুষ অন্য কারও জীবনসঙ্গী হতে যাচ্ছেন-এ দৃশ্য মেনে নিতে না পেরে এক তরুণী ঘটালেন চমকপ্রদ কাণ্ড। মাঝরাস্তায় দাঁড়িয়ে তিনি আটকে দিলেন সাবেক প্রেমিকের বিয়ের শোভাযাত্রার গাড়ি। আর সেই মুহূর্তের

মেহেরপুরে প্রেমিকের সাথে ঘুরতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক প্রেমিকা। ঘটনায় সাথে জড়িত দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ।  ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে সদর উপজেলার রাজাপুরে। আটক দুই ধর্ষক হলেন, রাজাপুর গ্রামের আফতাব আলীর

প্রেমিকার সঙ্গে কেনাকাটা করতে গিয়ে স্ত্রীর হাতে হাতেনাতে ধরা পড়লেন এক যুবক-আর সেই মুহূর্তের ভিডিও এখন ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। নাটকীয় এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ইন্দোর শহরের নন্দা নগর এলাকায়। অভিযুক্ত

ঢাকার ধামরাইয়ের আলাদিন পার্কের একটি রিসোর্টে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমিকাকে রেখে উধাও হয়েছেন মোহাম্মদ এস আহমেদ ওরফে প্রেমরাজ নামের এক যুবক। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন তিনি।

কথায় আছে পুরুষ রাগে হয় বাদশা, তবে বাদশা না হলেও এক বাদশাহী কাজ যেন করেছেন মুন্সিগঞ্জের কামাল হোসেন নামের এক সার্ভেয়ার।  দেড় মাস আগে পরকীয়া প্রেমিকের সাথে পালিয়েছে স্ত্রী, সেই রাগে

বিয়ের চাপ সামলাতে না পেরে প্রেমিকই শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে। আরও ভয়াবহ তথ্য মিলেছে-খুনের পর লাশের সঙ্গে সেলফি তোলে অভিযুক্ত যুবক।