

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


বাগেরহাটের সংসদীয় আসন চারটি এবং গাজীপুরের পাঁচটি আসন আগের মতোই থাকবে এমন রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ।
এর আগে ১০ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন (ইসি) বাগেরহাটের চারটি আসন কমিয়ে তিনটি এবং গাজীপুরের পাঁচটি আসন বাড়িয়ে ছয়টি করার প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল। হাইকোর্ট সেই প্রজ্ঞাপনকে অবৈধ ঘোষণা করে। একই রিটের রায়ে আদালত ইসিকে নির্দেশ দেয়, আগের মতো বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি আসন বজায় রাখতে।
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ জানিয়েছেন, ‘আমরা হাইকোর্টের রায়ের বিষয়টি বুঝেছি। এ বিষয়ে কমিশনের সিদ্ধান্ত পরে জানানো হবে।’
এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট জানতে চেয়েছিল, কেন বাগেরহাটের চারটি আসন আগের মতোই থাকবে না এবং কেন নির্বাচন কমিশনের সেই জেট (ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য) অবৈধ হবে না। সংশ্লিষ্টদের ১০ দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
১৯৬৯ সাল থেকে বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল। বাগেরহাট-১ ছিল চিতলমারী-মোল্লাহাট-ফকিরহাট; বাগেরহাট-২ সদর-কচুয়া; বাগেরহাট-৩ রামপাল-মোংলা এবং বাগেরহাট-৪ মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ৩০ জুলাই ইসি ৩০০ আসনের সীমানার খসড়া প্রকাশ করে। এতে ৩৯টি আসনে ছোটখাটো পরিবর্তনের সঙ্গে বাগেরহাটের একটি আসন কমিয়ে তিনটি এবং গাজীপুরে একটি বাড়িয়ে ছয়টি করার প্রস্তাব রাখা হয়।
পরবর্তীতে শুনানি শেষে ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত সীমানা নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ করা হয়। এতে বাগেরহাটের চারটি আসন এবং গাজীপুরের পাঁচটি আসন আগের মতোই বজায় রাখা হয়। এছাড়া ৪২টি আসনে কিছু পরিবর্তন আনা হয়।
মন্তব্য করুন

