

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


নেত্রকোনার পূর্বধলায় হত্যা মামলার তদন্তের অংশ হিসেবে বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে রানা (৭) নামে এক শিশুর মরদেহ দাফনের প্রায় আড়াই মাস পর উত্তোলন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার গোয়ালাকান্দা ইউনিয়নের কান্দুলিয়া গ্রামে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করা হয়।
পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ জুন কান্দুলিয়া গ্রামে একটি ফিশারিতে পড়ে রানার মৃত্যু হয়। কোনো সন্দেহ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছিল।
পরবর্তীতে শিশুর বাবা প্রতিবেশী শহিদ মিয়াকে আসামি করে ২৩ জুলাই নেত্রকোনা আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, ঘটনার দিন শহিদ মিয়া রানাকে দোকান থেকে সিগারেট আনতে পাঠান। কানে কম শোনার কারণে রানা সিগারেট না এনে গরুর খাদ্য (ভুসি) দিলে শহিদ মিয়া তাকে থাপ্পড় মারেন। এতে রানা অচেতন হয়ে ফিশারিতে পড়ে মারা যান।
পরে উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকিয়া সুলতানা রুজি লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠান।
পূর্বধলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নূরুল আলম জানান, আদালতের নির্দেশে মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তে হত্যার আলামত পাওয়া গেলে আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
 সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
    
    সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
মন্তব্য করুন
 
 
                    