

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


ড. সৈয়দ হুমায়ুন কবির একজন সমাজ সেবক ও গুণী ব্যক্তিত্ব। সমাজ চিন্তায় দীর্ঘপথ অতিক্রম করে চলছে অনেক দিন থেকে। তার ঐকান্তিক চেষ্টা সমাজের বাস্তবতাকে ফুটিয়ে তুলতে একটি বড় ধরণের ভূমিকা তুলে ধরেছেন।
তিনি একজন সচেতন সমাজ সেবক, নিজেও একজন ক্যান্সার রুগী। তার শরীরে অনেক বড় একটা রোগ থাকা সত্বেও তার চিন্তা আত্মমানবতার সেবায় কাজ করা। তার এই মানবতার চোখ সব সময় সমাজের অবহেলিত দুঃখী নিপীড়ীত ও ছিন্নমুলদের পাশে দাড়ানোর মনোভাবনা।
মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তার মনোবৃত্তি সব সময়ই কাজ করে। আমাদের সমাজের এই বাস্তবতাকে কে কিভাবে দেখলো এটা নিয়ে তার কোন ভাবনা নেই। একজন মানুষ হিসাবে মানুষের পাশে দাড়ানো এমনই মুক্ত চিন্তা করেন ড. সৈয়দ হুমায়ুন কবিরের।
বহু বছর থেকেই বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, র্যালি, ত্রান বিতরণ, বন্যার্তদের পাশে দাড়ানো, মানুষের মুখে ঔষধ তুলে দেওয়া এবং মানুষকে সুখী করার জন্য নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন ড. সৈয়দ হুমায়ুন কবির।
দেশের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলোতে অনুষ্ঠান হয়েছে এখানেও তিনি একজন সমাজ সেবক, সংগঠক হিসাবে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটির তিনি চেয়ারম্যান এটা তিনি ভাবেন না। তিনি
ভাবেন দেশের মানুষের শান্তি, সু-শৃঙ্খল জীবন ও প্রতিটি মানুষের মুখে কিভাবে হাসি ফোটানো যায়। গুরুত্বের সাথে ভাবেন, আমার এই চাকুরী জীবনের পাশাপাশি মানুষের কল্যানে কিভাবে কাজ করা যায়। সব থেকে গুরুত্বের বিষয় তিনি একটি চাকুরী করেন তার চাকুরীর আয় থেকে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যা করেছন।
তার বেতনের টাকা দিয়ে মানব কল্যাণ কাজ করেছেন প্রতিনিয়ত। মানুষের সেবা করেন এটিই তার একটি আত্মতৃপ্তিমূলক উদ্যোগ।
ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটির উদ্যোগে দীর্ঘদিন ধরে দুঃখী মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ, করোনা কালীন সময়ে ঔষধ বিতরণ, বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস, বিশ্ব ক্যান্সার ফুসফুস দিবস এবং বিশ্ব ক্যান্সার দিবস উপলক্ষে সেমিনার, র্যালিসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দুঃখী মানুষের পাশে ত্রান বিতরণ করেছন।
অক্সিজেন সিলিন্ডার রোগীদের বাসায় গিয়ে সু সেবার জন্য সংযোগ দিয়ে আসেন এবং রাতে রোগীদের থাকার জন্যও বিভিন্ন রকমের সহযোগীতা করে থাকেন ও এ্যাম্বুলেন্স এর মাধ্যমে রোগীদের হাসপাতালে পৌছে দেওয়ার মতন মহৎ কাজ করে থাকেন। বৃক্ষ রোপন, গাছে পানি দিয়ে পরিচর্চা করা, অনেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ মহৎ কাজ নিরলসভাবে চালিয়ে গেছেন ড. সৈয়দ হুমায়ুন কবির ।
তাঁর এই মানবতাবোধ জাতিসত্তার কাছে একটি মাইল ফলক হিসাবে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
 সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
    
    সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
মন্তব্য করুন
