

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


দেশের অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও সমমানের ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর থাকে ৩০ থেকে ৪০-এর মধ্যে।
অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই পরীক্ষা হয় ১০০ নম্বরের। ভর্তি তো দূরের কথা, এই নম্বরও তুলতে পারেন না ভর্তিচ্ছুদের একটি অংশ।
অন্যদিকে, ৩০ থেকে ৪০ নম্বর পেয়েও কিছু শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন প্রথম সারির বিভাগগুলোতেও। তাদের এ সুযোগ করে দিচ্ছে পোষ্য কোটা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো শিক্ষক বা কর্মকর্তা-কর্মচারীর পরিচয়ে এই নম্বর পেয়েও ভর্তির সুযোগ পেয়ে যাচ্ছেন তারা।
মেধাক্রম ৩২ হাজারের পর থেকেও জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ১৯টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা পাস নম্বর ৪০ অর্জন করে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের মেয়ে ফাতেমা তৌফিক।
৩২৭৪৩ মেধাক্রম নিয়ে রসায়ন বিভাগে ভর্তির পর মাইগ্রেশনে বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগে গেছেন তিনি।
জানা গেছে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের মোট আসন সংখ্যা ছিল ১৫৭০টি। এবার পোষ্য কোটায় বিজ্ঞান অনুষদে ৩ শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন কোটায় মোট ২৪ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন।
উপাচার্য কন্যা ছাড়াও পোষ্য কোটা থেকে মেধাতালিকায় ৯৭৩৯ অবস্থানকারী ওমর ফারুক ফয়সাল স্টোর কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানের ছেলে এবং তিনিও বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হয়েছেন।
ইলেকট্রিশিয়ান আরিফ হোসেন সুমনের ছেলে রাইসুল ইসলাম ইমন ৩৩১২০ মেধাক্রম নিয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয়েছেন।
মন্তব্য করুন
