

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


ঢাকা–নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের ব্যস্ততম অংশ লাকসাম বাইপাসে এখন ট্রাফিক শৃঙ্খলা ও সচেতনতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আমিনুল কবির। তাঁর দক্ষ তদারকি ও নিয়মিত উপস্থিতির কারণে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এ সড়কে যান চলাচল থাকে স্বাভাবিক ও নির্বিঘ্ন।
বাইপাস জংশন থেকে শান্তা হাসপাতাল পর্যন্ত পুরো এলাকায় ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা প্রতিদিন দায়িত্ব পালন করছেন নিরলসভাবে। প্রচণ্ড গরম ও প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেও তারা সড়কে অবস্থান করে যানবাহন নিয়ন্ত্রণে রাখছেন। ফলে আগের মতো দীর্ঘ যানজট এখন আর দেখা যায় না।
যাত্রী ও চালকরা জানান, সময়মতো সংকেত নিয়ন্ত্রণ ও ট্রাফিক পুলিশের দিকনির্দেশনার কারণে লাকসাম বাইপাসে যানজট অনেক কমে এসেছে। ফলে সড়কে দুর্ঘটনাও হ্রাস পেয়েছে।
চালক মো. হারুনুর রশিদ বলেন,
“আগে এই রাস্তায় দুপুরবেলা প্রায়ই যানজট লাগত। এখন ইন্সপেক্টর আমিনুল কবিরের নেতৃত্বে ট্রাফিক পুলিশ নিয়মিত দায়িত্ব পালন করায় গাড়ি সহজেই চলাচল করতে পারছে।”
স্থানীয় ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া বলেন,
“ট্রাফিক পুলিশের তৎপরতা বেড়েছে। তারা শুধু গাড়ি থামায় না, প্রয়োজনে পথচারীদেরও দিকনির্দেশনা দেয়। এতে সবাই নিয়ম মেনে চলতে অভ্যস্ত হচ্ছে।”
ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আমিনুল কবির বলেন,
“আমরা চেষ্টা করছি লাকসামকে যানজটমুক্ত রাখতে। সবার সহযোগিতা পেলে এই সড়ককে একটি আদর্শ ট্রাফিক জোন হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।”
স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষ মনে করেন, ট্রাফিক পুলিশের এই উদ্যোগ লাকসামকে একটি সুশৃঙ্খল ও নিরাপদ সড়ক ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে নিচ্ছে — যা অন্যান্য উপজেলা এলাকাতেও অনুকরণীয় হতে পারে।
 সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
    
    সর্বশেষ খবর পেতে  Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
    
মন্তব্য করুন
