

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


অন্তর্বর্তী সরকার একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে সক্ষম হবে কিনা সে বিষয়ে ৬৯ দশমিক ৯% মানুষ ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ব্যবস্থাপনা বিষয়ক আন্তর্জাতিক এই কনসাল্টিং ফার্ম 'জনগণের নির্বাচন পালস সমীক্ষা, রাউন্ড ২’ এর প্রথম প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এছাড়া, ৭৭ দশমিক ৫% মানুষ বিশ্বাস করে যে, তারা নিরাপদে এবং ভয় ছাড়া ভোট দিতে পারবে। তবে পুলিশ ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা সম্পর্কে তরুণ, শিক্ষিত এবং শহুরে বাসিন্দাদের মধ্যে সন্দেহ বেশি।
ভোটারদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের কাছে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কর্মক্ষমতার প্রতি ইতিবাচক ধারণা রয়েছে এবং সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর ৭৮ দশমিক ৭% সরকারকে 'ভালো' বা 'মধ্যম' হিসাবে রেটিং দিয়েছে। তবে, তরুণ, শিক্ষিত এবং শহুরে জনসংখ্যার মধ্যে অনুমোদনের রেটিং কম।
অধিকাংশ উত্তরদাতা (৫৬ দশমিক ৬%) মনে করেন, গত ছয় মাসে চাঁদাবাজির পরিস্থিতি বেড়েছে। এই ধারণা শহুরে বাসিন্দা, তরুণ প্রজন্ম এবং উচ্চ শিক্ষা ও আয়ের মানুষদের মধ্যে বেশি স্পষ্ট।
৮৬ দশমিক ৫% উত্তরদাতা সম্মত হয়েছে যে, নির্বাচন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত এবং ৯৪ দশমিক ৩% ভোট দেয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। তবে, শিক্ষার্থী, শিক্ষিত ব্যক্তি এবং কিছু পেশাজীবী নির্বাচন সময় সম্পর্কে অসম্মতি এবং ভোট দেয়ার ইচ্ছা কম দেখিয়েছে।
মন্তব্য করুন
