

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


অনলাইনে নেয়া মতামত ও কর্মচারী সংগঠনগুলোর দেয়া প্রস্তাবনা চুলচেরা বিশ্লেষণের পর বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সব সদস্য নিয়ে বৈঠকে বসে পে কমিশন।
এদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বৈঠক করেন তারা। তবে সভায় চূড়ান্ত হয়নি নবম পে স্কেলের সুপারিশ।
কমিশন সূত্রে খবর, চলতি ডিসেম্বরে আরও দুটি সভা করবে পে-কমিশন। এরপর জানুয়ারির শুরুতে আরেকটি সভা আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
সভা শেষে জানুয়ারি মাসের প্রথম অথবা দ্বিতীয় সপ্তাহে কমিশন তাদের রিপোর্ট জমা দেওয়ার সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করেছে।
কমিশনের এমন সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন কর্মচারী নেতারা। তাদের দাবি, ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন পে স্কেল দিতে হবে।
জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে যদি কমিশন সুপারিশ দাখিল করেন, সেটা এই সরকারের জন্য বাস্তবায়ন করা অসম্ভব হবে।
বিষয় নিয়ে সন্ধ্যায় আলোচনায় বসবেন কর্মচারী নেতারা।
বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারি গাড়িচালক সমিতির সদস্য সচিব বলেন, কমিশন যদি জানুয়ারির প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে সুপারিশ জমা দেয়ার চিন্তা করেন, তাহলে আমরা এমন সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নই।
আমাদের দাবি ছিল ডিসেম্বরের মধ্যে পে স্কেল বাস্তবায়ন। সার্বিক বিষয় নিয়ে আমাদের বৈঠকে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশনের মুখপাত্র আব্দুল মালেক বলেন, এই কমিশন যদি আগামী জানুয়ারির ১৫ তারিখের পরে বা দ্বিতীয় সপ্তাহে রিপোর্ট জমা দেয় তাহলে তো সরকারের যাচাই বাছাই করে গেজেট প্রকাশের সময় থাকবে না।
কারণ ১২ তারিখ নির্বাচন আর নির্বাচিত সরকার আসলে তাদের প্রথম তিন-চার বছরের ভেতরে তো পে স্কেল পাওয়ার কথা আমরা চিন্তা করতে পারবো না। তাই আমরা চাই দ্রুত এই মাসের মধ্যেই পে স্কেল বাস্তবায়ন করা হোক।
মন্তব্য করুন

