

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


আজ ৭ ডিসেম্বর গৌরবোজ্জ্বল সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে সাতক্ষীরা মুক্ত হয়। ঐ দিনের স্মরণে সাতক্ষীরার বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মোমবাতি প্রজ্বলন করে দিবসটি পালন করেছে।
রবিবার (৭ ডিসেম্বর) রাতে শহরের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে সামাজিক সংগঠনসমূহের যৌথ উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) সাতক্ষীরা, প্রথম আলো সাতক্ষীরা বন্ধুসভা, বিডিক্লিন সাতক্ষীরা, ফানুস নাট্যদল, তরঙ্গ সাতক্ষীরা, ইয়ুথ এন্ডিং হাংগার, স্ক্রিপ্টি স্পেয়ার, আন্টি চাইল্ড ম্যারেজ অরগানাইজেশন, ন্যাশনাল ব্রাইটেন অ্যাসোসিয়েশন এবং প্রান্তিক যুব সংঘসহ বিভিন্ন সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা অংশ নেন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে সেখানে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
মোমবাতি প্রজ্বলন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা শহর ছাত্রদলের সদস্য সচিব মো. শাহিন ইসলাম, ভিবিডি খুলনা বিভাগের সাধারণ সম্পাদক মো. হোসেন আলী, ভিবিডি সাতক্ষীরার সভাপতি ইব্রাহিম খলিল, সাতক্ষীরা বন্ধুসভার সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন, ফানুস নাট্যদলের সভাপতি মলয় কান্তি মন্ডল, আন্টি চাইল্ড ম্যারেজ অরগানাইজেশনের সাধারণ সম্পাদক করিমন নেছা শান্তা, তরঙ্গের জেলা সভাপতি আরিফুল ইসলাম, সরকারি কলেজের সভাপতি শাহরিয়ার রাহিব, সেচ্ছাসেবী সুদীপ্ত দেবনাথ, শ্বাশত বিশ্বাস প্রমুখ।
মোমবাতি প্রজ্বলন অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতি ধারণ ও সংরক্ষণ করতে সাতক্ষীরায় একটি শহীদ স্মৃতিসৌধ নির্মাণ সময়ের দাবি। এটি শুধু একটি স্থাপনা নয়, বরং গৌরব, ইতিহাস ও আত্মত্যাগের প্রতীক। এ স্মৃতিসৌধ নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেম, মানবিকতা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। শহীদদের ত্যাগকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে এ ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য।
মন্তব্য করুন
