‎সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনকালে ড্রোন হামলায় নিহত কুড়িগ্রামের দুই সেনা সদস্যের মর‌দেহ দেশে এসেছে। গতকাল শনিবার তাদের মর‌দেহ বাংলাদেশে পৌঁছায়।  ‎রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে করে উলিপুর

ঢাকা সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে তিন বাহিনী প্রধানের উপস্থিতিতে সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সেনা সদস্যের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।  তাদের দাফনের জন্য নেয়া হবে গ্রামের বাড়িতে। রোববার (২১ ডিসেম্বর)

সুদানের আবেইতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয় সদস্যের মরদেহ ঢাকায় পৌঁছেছে। মাতৃভূমিতে ফেরার পর রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাদের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হবে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল সোয়া

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষী সদস্যদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়েছে। এই হামলায় দায়িত্বরত ৬ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শহীদ হন এবং ৮ শান্তিরক্ষী

সুদানের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ঘাঁটিতে সেদেশের সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর বর্বর হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ জন বীর শান্তিরক্ষীর শাহাদাত এবং ৩ জন নারী সেনাসদস্যসহ আরও ৮ জনের আহত হওয়ার খবরে গভীরভাবে শোকা প্রকাশ

সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের একটি ঘাঁটিতে সন্ত্রাসীদের অতর্কিত ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীদের হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর)

উত্তর আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ সুদানে সেনাবাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনী র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ)-এর মধ্যে চলা তিন বছরের সংঘর্ষ মানবিক সংকটে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘ ও স্থানীয় সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, এই

গাজার মতোই এখন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে সুদানের উত্তর দারফুরের রাজধানী এল-ফাশার। রাস্তাজুড়ে পড়ে আছে অসংখ্য মৃতদেহ, চারদিকে ধ্বংসস্তূপ আর আতঙ্কের ছাপ। শহরটি দখলের পর থেকেই বেসামরিক মানুষের ওপর ভয়াবহ সহিংসতা

দুই সেনাপতির ঝগড়ায় রক্তাক্ত গোটা দেশ! সংশ্লিষ্ট বিবাদকে কেন্দ্র করে এক ভয়ঙ্কর গৃহযুদ্ধে জড়িয়েছে সে দেশের সাধারণ মানুষ। এ পরিস্থিতিতে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’-র মতো রণাঙ্গনে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে সামরিক ড্রোনের।

‘শুধু রোগীরা নয়, আমরাও এখন পশুখাদ্য খেয়ে বেঁচে আছি। কারণ এখানে মানুষের উপযোগী কোনো খাবার আর নেই।’ বর্তমানে শহরের অধিকাংশ মানুষের প্রধান খাদ্য হয়ে উঠেছে চিনাবাদাম পিষে তৈরি এক ধরনের