

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


জাবির জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সদস্য ও জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার নির্বাচন বানচালের চেষ্টা বাস্তবায়ন করতে না পেরে পদত্যাগ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন শিবির প্যানেলের এজিএস প্রার্থী ফেরদৌস আল হাসান। একইসাথে ৩০ ঘণ্টা পরে কেন তার পদত্যাগ, সেই প্রশ্ন রেখেছেন তিনি।
শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শিবিরের সমন্বিত শিক্ষার্থী জোটের এই প্রার্থী।
তিনি জানান, ভোটগ্রহণের এত সময় পরে এসে পদত্যাগ করে তিনি ফলাফলের দায় এড়াতে পারেন না। এখন পদত্যাগ করা অর্থ মাঠ থেকে লেজ গুটিয়ে পলায়নের সমান।
নির্বাচন বানচাল করার হীন ষড়যন্ত্র প্রকাশ পেয়েছে তার এই পদত্যাগে। এ সময় ‘জাকসু নিয়ে টালবাহানা চলবে না চলবে না’ বলে স্লোগান দিতে দেখা যায় প্যানেলটির অন্যান্য প্রার্থীদের।
এর আগে রাত পৌনে ৯টায় সংবাদ সম্মেলনে পদত্যাগের ঘোষণা দেন জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার। সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার জানান, গতকালের নির্বাচনে নানারকমের অভিযোগ এবং ত্রুটি দেখেছেন তিনি।
এসব কারণে তিনি নির্বাচন স্থগিত করার দাবি জানান। কিন্তু নির্বাচন কমিশন তার কথা না রেখে বিকেলে পুনরায় ভোট গণনা শুরু করায় এই পদক্ষেপ নেন তিনি।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের তিন সদস্য জাকসু নির্বাচন থেকে পদত্যাগ করেন। তারা হলেন- ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধ্যাপক নাহরীন ইসলাম খান, বাংলা বিভাগের অধ্যাপক শামীমা সুলতানা ও গণিত বিভাগের অধ্যাপক নজরুল ইসলাম।
মন্তব্য করুন
