

সম্পাদকঃ মোঃ আল হাদী
৪১৬ তোপখানা রোড, শিশু কল্যাণ পরিষদ, ঢাকা, বাংলাদেশ
টেলিফোনঃ +৮৮(০২) ৫৮৩১২৯৫৮, ৫৮৩১২৮২২ফেক্সঃ ৫৮৩১২৯৮১[email protected]


উত্তরাঞ্চলে শীতের হিমেল আমেজ এখন স্পষ্টভাবে অনুভূত হচ্ছে। ভোর থেকে ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা বাতাসে দিনাজপুর জুড়ে এসেছে শীতের ভারী প্রভাব। এতে খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষেরা বিপাকে পড়েছেন।
বিশেষ করে ভোর থেকে সকাল ৯ টা পর্যন্ত কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া অব্যাহত থাকায় তীব্র ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে তাপমাত্রা বাড়লেও সন্ধ্যা নামার সঙ্গেই শীতের প্রকোপ বাড়তে শুরু করে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, আজ রবিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৭ শতাংশ, ফলে শীতের অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দেয়।
দিনাজপুর জেলা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বলেন, উত্তর দিক থেকে প্রবাহিত শীতল বাতাসের কারণে দিনাজপুরসহ সমগ্র উত্তরাঞ্চলে তাপমাত্রা দ্রুত কমে যাচ্ছে। সামনের কয়েক দিন রাত, ভোরে তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে দিনাজপুরের লেপ-তোশকের দোকানগুলোতে ভিড় বেড়েছে ক্রেতাদের।
কারিগররা জানান, দিনাজপুর শহরের বিভিন্ন এলাকায় অনেকে পুরনো লেপ এনে নতুনভাবে তৈরি করে নিচ্ছেন। আবার অনেকে নতুন লেপ-তোশক বানানোর অর্ডার দিচ্ছে। ফলে গভীর রাত পর্যন্ত ব্যস্ত সময় পার করতে হচ্ছে তাদের।
ক্রেতা ও দোকান মালিকরা জানায়, এবার খরচ বেড়েছে। লেপ-তোশক ও জাজিমে প্রকারভেদে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও শীতের কাপড়ের দোকানগুলোতেও ভিড় দেখা গেছে।
মন্তব্য করুন
