বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে রোববার (২১ ডিসেম্বর) দিনের তাপমাত্রা প্রায় ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। সেই সঙ্গে আগামী পাঁচদিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে

রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আকাশ আজ মেঘলা থাকতে পারে।  বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমনটি উল্লেখ করা হয়েছে। পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দুপুর পর্যন্ত আকাশ

ডিসেম্বর মাসে দেশের তাপমাত্রা কমে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। যদিও তীব্র শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা খুব কম, তারপরও মাসজুড়েই শীত ধীরে ধীরে বাড়বে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রকাশিত

দেশজুড়ে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি জানায়, রাতের তাপমাত্রা ১–২ ডিগ্রি পর্যন্ত কমে যেতে পারে, তবে দিনের তাপমাত্রায় বড় ধরনের পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। মঙ্গলবার

রাজধানী ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) বেশিরভাগ সময় আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দুপুর পর্যন্ত

আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ বার্তায় জানানো হয়েছে, বুধবার (২৬ নভেম্বর) ঢাকার আকাশ বেশির ভাগ সময়ই পরিষ্কার থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার

সাম্প্রতিক কয়েক দফা ভূমিকম্পে মানুষজনের মধ্যে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, তার মধ্যেই স্বস্তির বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি) চলতি দায়িত্বে থাকা পরিচালক মো. মমিনুল ইসলাম। তিনি জানিয়েছেন, ধারাবাহিকভাবে ছোট ছোট

মাত্র দুদিন আগে রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকাজুড়ে অনুভূত শক্তিশালী ভূমিকম্পের আতঙ্ক এখনো কাটেনি। শুক্রবারের সেই কম্পনের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও তিনবার আফটারশক রেকর্ড হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শঙ্কা এখনও পুরোপুরি

বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবাইয়াত কবির বড় ধরনের ভূমিকম্পের সম্ভাবনা সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। শুক্রবার দুপুরে গণমাধ্যমে তিনি এ সতর্কবার্তা দেন। শুক্রবারের ৫ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের

গতকাল শুক্রবার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অনুভূত হওয়া শক্তিশালী ভূমিকম্পটি সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের উত্তরে ইন্ডিয়ান ও ইউরেশিয়ান প্লেটের সংযোগ এবং পূর্বে বার্মিজ ও ইন্ডিয়ান প্লেটের সংযোগস্থল